Wellcome to National Portal
বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

বাশিএ আয়োজিত অনুষ্ঠান

 আন্তর্জাতিক যাদুঘর দিবসঃ 

এটি একটি নতুন কর্মসূচি। যেহেতু বাংলাদেশ শিশু একাডেমীতে শিশুদের জন্য শিশু জাদুঘর রয়েছে সে কারণে শিশুদেরকে জাদুঘর বিষয়ে আগ্রহী করে তোলা এবং জাতীয় আন্তর্জাতিক ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে শিশুদেরকে জানানোই হবে এ কর্মসূচির মূল লক্ষ্য।

ধর্মীয় মূল্যবোধ বিষয়ক কার্যক্রমঃ

শিশুদের মাঝে ধর্মীয় মুল্যবোধ, নৈতিকতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।

 

ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সঃ) উদযাপনঃ

পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী (সঃ) এবং এর তাৎপর্য সম্পর্কে শিশুদের অবহিত করার জন্য মহানবী হযরত  মোহাম্মদ (সঃ) এর জীবন সম্পর্কে আলোচনা, হামদ ও নাত প্রতিযোগিতা এবং পরিবেশন ও মিলাদ মাহফিলের মাধ্যমে ভাবগম্ভীর পরিবেশে পবিত্র ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী উদযাপন করা হবে।

 

পরিবেশ সংরক্ষণ বনায়ন কর্মসূচিঃ

পরিবেশকে সুন্দর ও আকর্ষনীয় করে গড়ে তুলতে শিশু এবং অভিভাবকদের সম্পৃক্তকরণ এবং মাদ্রাসা, মক্তব, বিদ্যালয়গুলোকে টার্গেট করে একাডেমী পরিবেশ সংরক্ষণমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে । পরিবেশ সংরক্ষণ সম্পর্কে বিভিন্ন মহলে সচেতনতা সৃষ্টিতে ২০২১-২০২২ সালে কেন্দ্রীয় অফিস ও ৬৪টি জেলা শাখা অফিসের মাধ্যমে বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।

 

শিশু অধিকার বাস্তবায়নে সচেতনতা সৃষ্টিঃ

জাতিসংঘ ঘোষিত শিশু অধিকার সনদ সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিকল্পে শিশু একাডেমী থেকে শ্রমজীবী অধিকার বঞ্চিত শিশু ও তাদের অভিভাবকসহ সকল মহলের সচেতনতা বৃদ্ধি ও শিশু অধিকার সংরক্ষণ বিষয়ে কর্মসূচী গ্রহণ করা হবে । সেমিনার, এডভোকেসী সভা, মুক্ত আলোচনা, বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা, নাটিকা/নাট্যাংশ ইত্যাদির মাধ্যমে এ কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হবে।

 

কন্যা শিশুদের স্বাস্থ্য সচেতনতা অধিকার বিষয়ক কার্যক্রমঃ

নারীর ক্ষমতায়ন নীতি সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করতে হলে প্রাথমিক পর্যায়ে মেয়ে শিশুদের জন্য সচেতনতামূলক ও অংশীদারীত্বমূলক কর্মসূচী বাস্তবায়ন জরুরী। মেয়ে শিশু , তাদের অভিভাবক এবং বিভিন্ন মহলের প্রতিনিধি নিয়ে মুক্ত আলোচনা, সেমিনার, প্রচারণা ও মেয়ে শিশুদের অংশগ্রহণে প্রতিযোগিতা, বিতর্ক ইত্যাদির মাধ্যমে এ কর্মসূচি বাস্তবায়িত হবে।

 

জেলা ভিত্তিক শিশুতোষ চলচিত্র প্রদর্শণীঃ

প্রতিবছর জেলা ভিত্তিক শিশু বিষয়ক চলচিত্র প্রদর্শনের মাধ্যমে শুধু বাংলাদেশের চলচিত্রই নয় বরং সারা বিশ্বের মানুষের কৃষ্টি, আচার, সংস্কৃতি, তাদের চলচিত্রের মাধ্যমে শিশুদের সামনে তুলে ধরা স¤ভব হবে । এ ধরণের উৎসবের আয়োজন যেমন: জেলায় শিশু ও অভিভাবকদের মাঝে সম্প্রীতির বাঁধন শক্ত করবে তেমনি শিশু একাডেমীর অব্যাহত প্রকল্পে নির্মাণকৃত শিশু চলচিত্রগুলোর মাধ্যমে শিশুদের সৃজনশীলতা, নৈতিকতাবোধ, স্বাস্থ্য সচেতনতা, ন্যায় নিষ্ঠাপরায়নতা, জাগরণ, দেশ প্রেমে উদ্বুদ্ধকরণ এবং তাদের সাহসী করে তুলতে সহায়তা করবে । 

 

শিশু নাট্য প্রতিযোগিতা উৎসবঃ

আধুনিক বিশ্বের সকল দেশেই শিশু নাটক ক্রমবর্ধমান জনপ্রিয় নতুন ধারা। জেলা এবং প্রক্রিয়াগতভাবে কেন্দ্রীয় পর্যায়ে শিশু নাট্য উৎসব কার্যক্রম সারাদেশে নাট্য আন্দোলনে নতুন বিপ্লবের সূচনা করতে পারে। এ কর্মসূচীতে জেলা ভিত্তিক শিশু সংগঠন এবং নাট্য দল গঠন যেমন উৎসাহিত হবে তেমনি দীর্ঘকালীন মহড়া এবং টীম ওয়ার্কের কারণে সারা বছর সংগঠন এবং দলগুলো চাঙ্গা থাকবে। জাতীয়ভাবে আয়োজিত নাট্য উৎসবের মাধ্যমে বহুসংখ্যক মেধাবী অভিনেতা, অভিনেত্রী, নাট্যকার, নির্দেশক এবং প্রয়োগিক ক্ষেত্রে সফল কর্মী তৈরী হবে।

 

আন্তজেলা সাংস্কৃতিক কার্যক্রম বিনিময়ঃ

প্রতিটি জেলার স্থানীয় কৃষ্টি ও ঐতিহ্যের প্রতি শিশুদের দৃষ্টি নিবন্ধ করতে এবং প্রাচীন ও হারিয়ে যাওয়া সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রক্ষায় সকলকে উৎসাহিত করতে এক জেলা থেকে শিশু সাংস্কৃতিক দল তাদের নিজস্ব ঐতিহ্যের নিদর্শন নিয়ে অন্য জেলায় ভ্রমণ করবে। আন্তঃজেলাভিত্তিক বিনিময় কার্যক্রমে বিভিন্ন জেলার শিশুদের মাঝে যেমন সম্প্রীতির বাঁধন শক্ত করবে তেমন আমাদের নিজস্ব সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ঐতিহ্যের যথাযথ লালন ও সম্ভব হবে।

 

আন্তর্জাতিক শিশু সাংস্কৃতিক দল বিনিময় কার্যক্রমঃ

দেশের শিশুদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশে এবং বিশ্বের কৃষ্টি ও ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে শিশু সাংস্কৃতিক দল প্রতি বছর  বিভিন্ন দেশে প্রেরণ করা হবে।

 

মৌসুমী প্রতিযোগিতাঃ

শিশুদের কর্মব্যস্ত রাখা এবং দলীয় সমঝোতা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠান বা দলভিত্তিক এই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে শিশুদের  জানার আগ্রহ সৃষ্টি করার লক্ষ্যে বিতর্ক, জ্ঞান-জিজ্ঞাসা ও জারীগান বিষয়ে দলগত এ প্রতিযোগিতায় উপজেলা, জেলা ও কেন্দ্রীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়।

 

জাতীয় শিশু  পুরস্কার প্রতিযোগিতাঃ

তৃণমূল পর্যায়ের শিশুদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশে সুযোগ সৃষ্টি এবং বিভিন্ন  বিষয়ে মেধাসম্পন্ন শিশুদের স্বীকৃতি প্রদানের লক্ষ্যে সাহিত্য,  সংস্কৃতি ও ক্রীড়ার মোট ৬২টি বিষয়ের এ প্রতিযোগিতা উপজেলা, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হয়।

 

বিশ্ব শিশু দিবস শিশু অধিকার সপ্তাহ উদযাপনঃ

১৯৮৯ সনের ২০ নভেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ শিশু অধিকার সনদ ঘোষণা করে । বাংলাদেশ এই সনদে স্বাক্ষরকারী প্রথম ২২টি দেশের মধ্যে অন্যতম । ১৯৯০ সনের ২৯-৩০ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কে বিশ্ব শিশু শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় যেখানে বাংলাদেশও অংশগ্রহণ করে । বিশ্ব শিশু শীর্ষ সম্মেলনে শিশুদের বেঁচে থাকার নিরাপত্তা ও উন্নয়নে বিশ্ব ঘোষণা বাস্তবায়নের জন্য একটি কর্মপরিকল্পনা প্রণয়নের ঘোষণা দেওয়া হয় । ১৯৯১ সাল থেকে সদস্য দেশসমূহ ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত শিশু অধিকার সপ্তাহ উদ্যাপন করে আসছে । যেহেতু শিশু অধিকার সংরক্ষণে এবং বাস্তবায়নে বাংলাদেশ সরকার অঙ্গীকারাবদ্ধ  সেহেতু ২০২১-২০২২ সনে শিশু একাডেমির কেন্দ্রীয় অফিস ও ৬৪টি জেলা শাখায় জাতিসংঘ শিশুসনদের উপর বিষয়ভিত্তিক আলোচনা, প্রচারণার মাধ্যমে সচেতনতা সৃষ্টি, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, প্রতিষ্ঠান/বিদ্যালয় ভিত্তিক পরিবেশনা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ইত্যাদির মাধ্যমে প্রতিবছর শিশু অধিকার সপ্তাহ উদ্যাপন করা হবে ।

 

 

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসঃ

শিশুর অধিকার এবং শিশুর প্রতি সহিংস আচরণরোধে সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিশুর পূর্ণ বিকাশের জন্য ১৭ মার্চ জাতির পিতার জন্মদিন ও  জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন করা হয়। এই দিনটিতে  দোয়া ও মিলাদ মাহফিল, আলোচনাসহ শিশু-কিশোরদের নিয়ে আনন্দ অনুষ্ঠান এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

 

বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্ম মৃত্যু বার্ষিকী পালনঃ

বাংলাদেশের কৃষ্টি, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, সাহিত্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপনের মাধ্যমে বর্তমান প্রজন্মের কাছে তাঁদের আত্মত্যাগ ও ভূমিকার কথা উপস্থাপন করা হবে। ফলে শিশুরা দেশ মাতৃকার প্রতি ভালবাসায় নতুনভাবে উজ্জীবিত হবে। 

 

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপনঃ

ভাষা শহীদদের স্বরণ এবং  বাংলা ভাষার জন্য তাঁদের অবদান শিশুদের অবহিতকরণ এবং গৌরবময় অতীত থেকে তারা যাতে শিক্ষা নিতে পারে সে জন্য প্রভাতফেরী, স্বরণ সভা, একুশের  গান, কবিতা, চিত্রাংকন,  রচনা লিখন ইত্যাদি প্রতিযোগিতা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

 

মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপনঃ

মহান স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য এবং গৌরবময় ঐতিহ্য শিশুদের সামনে তুলে ধরার জন্য শিশু সমাবেশ, আলোচনা, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, খেলাধুলা, পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দিনব্যাপী শিশুদের  জন্য কর্মসূচি পালন করার জন্য।

 

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদযাপনঃ

মুক্তিযুদ্ধে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের অবদান এবং আত্মত্যাগ স্মরণ করার লক্ষ্যে ভাবগম্ভীর পরিবেশে শিশুদের জন্য আয়োজিত অনুষ্ঠানে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের মহান আত্মত্যাগের কাহিনী বর্ণনা, আলোচনা সভা, রচনা লিখন, চিত্রাংকন প্রদর্শনী ইত্যাদি কার্যক্রম এর আয়োজন করা হবে।

 

মহান বিজয় দিবস উদযাপনঃ

মুক্তিযুদ্ধের গৌরব গাঁথা শিশুদের যথাযথভাবে অবহিতকরণ এবং এ উপলক্ষে জাতীয়ভাবে গৃহিত শিশুদের কর্মসূচি সারাদেশে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জাতীয়ভাবে গৃহিত কর্মসূচীর সঙ্গে সংগতি রেখে শিশু সমাবেশ, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, খেলাধুলা, আলোচনা পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বিজয় দিবস উদ্যাপন করা হবে।

রবীন্দ্র-নজরুল  জন্মজয়ন্তী উদযাপনঃ

বিশ্বকবি ও জাতীয় কবির জীবন এবং কর্ম সম্পর্কে শিশুদের অবহিত করা এবং তাঁদের সৃষ্ট কর্মের সঙ্গে শিশুদের পরিচয় করিয়ে দেয়ার জন্য রবীন্দ্র-নজরুল জন্মজয়ন্তী শিরোনামে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তাঁদের জীবনী আলোচনা, সৃষ্টি কর্মের উপর প্রতিযোগিতা, যেমন-আবৃত্তি, সংগীত, নৃত্য ইত্যাদি এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই কর্মসূচি পালন করা হবে।

 

 

বাংলা নববর্ষ উদযাপনঃ

বাংলাদেশের লোকজ ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতির সঙ্গে শিশুদের পরিচয় করানোর জন্য বৈশাখী মেলায় অংশগ্রহণ, লোকজ  ঐতিহ্য ভিত্তিক সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং প্রতিযোগিতা, দেশীয় খাবার দাবারসহ স্থানীয় ঐতিহ্য ভিত্তিক বিভিন্ন উপকরণের সঙ্গে শিশুদের পরিচয় করানো ইত্যাদির মাধ্যমে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করা হবে।

 

জাতীয় শোক দিবসঃ

স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকীতে ১৫ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবস পালন করা হয়। এই দোয়া মাহফিল, আলোচনা অনুষ্ঠানসহ শিশু-কিশোরদের অংশগ্র্রহনে বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

 

শেখ রাসেলের জন্মদিন পালনঃ

১৮ অক্টোবর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদরে ছোট ভাই শহিদ শেখ রাসেলের জন্মদিন পালন করা হয়। শিশু-কিশোরদের অংশগ্রহনে রচনা লিখন, চিত্রাংকন, আবৃত্তিসহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

 

মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর জন্মবার্ষিকী উদযাপনঃ

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষ্যে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়ে থাকে।

 

বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষণ উপলক্ষ্যে অনুষ্ঠান পালনঃ

ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উদযাপন উপলক্ষ্যে ‍শিশু-কিশোরদেরকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত করার লক্ষে ভাষণ, চিত্রাংকন, রচনা প্রতিযোগিতাসহ আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয় ।

 

জেলাও উপজেলার খ্যাতিমান কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, শিল্পী সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের জন্মদিন পালনঃ

জেলা ও উপজেলার খ্যাতিম্যান কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, শিল্পী ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্বদের জন্মদিন পালন উপলক্ষ্যে আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

 

অটিজম প্রতিবন্দী শিশুদের কার্যক্রম পরিচালনা

 

ঈদ পরবর্তী আনন্দ উৎসব

 

জেলা উপজেলা পর্যায়ে সাংস্কৃতিক উৎসব পালন

 

অগ্রণী ব্যাংক শিশু একাডেমি শিশু সাহিত্য পুরস্কার

 

থিয়েটার গঠন অডিশন

বাশিএ আয়োজিত অনুষ্ঠান বাশিএ আয়োজিত অনুষ্ঠান

COVID19 Movement Pass Online Police Clearance BD Police Help line Expatriate Cell Opinion or Complaint NIS Bangladesh Police Hot Line Number Right to Information PIMS Police Cyber Support for Women BPWN Annual Training Workshop Achievement & Success PHQ Invitation Card
Press Release Recruitment Information Procurement / Tender Notice Legal Instrument Innovation Corner Detective Magazine Bangladesh Football Club Diabetes-Covid19 Exam Results Accident Info Important Forms

Apps

icon icon icon icon icon icon